আামদের পরিবেশ ডেস্ক: MZ 2014 mv‡ji অক্টোবরের মধ্যেই সব ইটভাটা
যাতে পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি ব্যবহার করে,সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সুপারিশ করেwQj পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
2014 mv‡ji 31 AvM÷ রবিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত
কমিটির পঞ্চম বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়।
বৈঠক শেষে
কমিটি সভাপতি ড. হাছান মাহমুদ সংসদের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই সুপারিশের কথা জানিয়ে
e‡jwQ‡jb, এই সময়ের মধ্যে সব ইটভাটা যেন পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে ইট প্রস্তুত করে, সেজন্য
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিবের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয়
নির্দেশনা দিয়ে জেলা প্রশাসকদের চিঠি দেয়ারও পরামর্শ দেয়া
হয়েছে। যেসব ইটভাটা এটি অনুসরণ করবে না, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশও করেছে কমিটি।
হাছান মাহমুদ জানান, বৈঠকে
‘ইট প্রস্তুত ও ইটভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩’ দ্রুত
কার্যকরের লক্ষ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য জেলা প্রশাসকদের চিঠি দেয়ার পাশাপাশি মাসিক সমন্বয় সভায় বিষয়টি নিয়ে
আলোচনারও পরামর্শ দেয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
থেকেও যেন এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়, সেই
অনুরোধও করেছে সংসদীয় কমিটি।
কমিটি সভাপতি বলেন, আইন অনুযায়ী ইট পোড়ানো না হলে
সরকার নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবে। বর্তমানে ৪০ শতাংশ ইটভাটা
পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি ব্যবহার করছে। বাকি ৬০ শতাংশ
ইটভাটাকে পরিবেশবান্ধব করতেই এ উদ্যোগ।
এই
সিদ্ধান্তের পর বছর পার হলেও ঠাকুরগাঁও জেলায় আবাদি জমিতে ইটভাটা স্থাপনের কুফল ভোগ করতে শুরু করেছে
কৃষকরা। ইটভাটার গরম বাতাসে ইতোমধ্যে নষ্ট
হয়ে গেছে কয়েকশ বিঘা জমির ধান। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন শতাধিক দরিদ্র কৃষক ও ভেঙ্গেছে স্বপ্ন।
‘গ্রামীণ
ব্যাংক থেকে লোন নিয়া মুই পনে ২
বিঘা
জমিত ধান লাগাইছিনু। কিন্তু ইটভাটার গরম বাতাসে হামার ধানগুলা নষ্ট হয়ে গেল। অ্যালা মুই লোন ক্যাংকরি শোধ
করিম, আর সারাবছর খাইম কী?’কৃষক বজলুর রহমান এভাবেই তার স্বপ্ন ভাঙ্গার
কথা বলছিলেন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দেবীপুর ইউনিয়নের
৬০ বিঘা জমির বোরো ক্ষেত পুরোটাই চিটায় পরিণত হয়েছে।
দেবীপুর এলাকায় ভাটার পাশের জমিতে বোরো ধান রোপন করেন ৫০ জন প্রান্তিক কৃষক।
তাদের কেউ স্ত্রীর গহনা বিক্রি করে, আবার
কেউবা স্থানীয় মহাজনের কাছে সুদের ওপর ঋণ করে অন্যের জমি বর্গা নেন। ৩ মাস আগে ঋণের এসব টাকা নিয়ে জমিতে বোরো
ধান লাগায় তারা।
শর্ত থাকে ধান উঠলে সুদসহ তা পরিশোধ
করতে হবে। কিন্তু ইটভাটার
কারণে ধানগাছে শীষ এলেও তাতে ধান নেই, সবই
চিটা, ক্ষেতের পাশে গড়ে ওঠা
ইটভাটার নির্গত গরম বাতাস ও ধোঁয়া আকস্মিকভাবে প্রায় সব ধানের ক্ষেত ঝলসে দিয়েছে এবং ফলন
পেতে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সাদেকুল জানান, ‘মুই মহাজনের কাছোত জমি বর্গা নিয়া ধান
লাগাইছু। ওইলা ধান তো ভাটার গরম বাতাসত নষ্ট হয়্যা গেইছে।’
গেল বছরের এই ভাটার গরম বাতাসে কয়েক একর জমির ধান পুড়ে যায়। প্রতি বছর যদি এ
ধরনের ক্ষতির মুখে পরতে হচ্ছে। কৃষি জমির
উপড় থেকে অবিলম্বে ইটভাটা সড়িয়ে নেয়া হোক। তা না হলে কৃষকরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবেন বলে জানায়। আন্দোলনের
আগেই প্রশাসন ভাটা সড়িয়ে নেয়ার ব্যাপারে
ব্যবস্থা নিবেন এমন প্রত্যাশা ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের
সদর উপজেলা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা
আজিজুল ইসলাম
জানান, ভাটা মালিক কৃষকের
ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিঘা প্রতি ৩৫ মন ধান দিবেন
বলে আশ্বাস দিয়েছেন। আশা করছি শিগগিরই কৃষক তাদের ক্ষতিপূরণ পাবে। তবে কৃষি জমির উপড় ইটভাটা নির্মাণে কৃষি
বিভাগের অনুমতি লাগলেও ওই ইটভাটায়
কৃষি
বিভাগ থেকে কোনো অনুমতি না নিয়েই তা নির্মাণ করা হয়েছে। শুধু ঠাকুরগাওয়ে নয়
দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই অপরিকল্পিতভাবে ইটভাটা নির্মাণের ফলে
গরম বাতাসে প্রতি বছর কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত
হচ্ছে।
বর্তমান সময়ে পরিবেশ ও
জলবায়ু পরিবর্তন সারা বিশ্বে একটি আলোচিত বিষয়। দহনজনিত কারণেই বায়ুমণ্ডলে
বৃদ্ধি পাচ্ছে গ্রীনহাউস গ্যাস। শিল্প-কারখানা,
ইটভাটা,
গৃহস্থ কাজ এবং পরিবহনে ব্যবহৃত জীবাশ্ম
জ্বালানির (কয়লা, প্রাকৃতিক
গ্যাস,
কেরোসিন,
গ্যাসোলিন) অসম্পূর্ণ দহন বায়ুমণ্ডলে
গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করছে। এর প্রধান উপাদান
কার্বন ডাই-অক্সাইড। ইটভাটাগুলোতে ইট
পোড়ানোর জন্য যে উপাদান ব্যবহার করা
হয়, তা বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ
বাড়িয়ে দেয়।
বনাঞ্চল,
ফলের বাগানের তিন কিলোমিটারের মধ্যে
ইটখোলা স্থাপনের লাইসেন্স
দেওয়া যাবে না। ইট পোড়াতে জ্বালানি
কাঠ ব্যবহার করা যাবে না। পরিবেশ
বিপর্যয় রোধে রয়েছে ইট পোড়ানো
নিয়ন্ত্রণ আইন। আইন লংঘনকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা
রয়েছে। অথচ আবাসিক এলাকা, বনাঞ্চল, ফলের গাছ এগুলোর পাশেই গড়ে উঠছে ইটভাটা। ইটভাটাগুলোতে পোড়ানো হচ্ছে জ্বালানি
কাঠ। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। ইটভাটার মালিকরা প্রশাসনকে হাতে
রেখে নির্বিচারে ইটখোলায় জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করছেন। অথচ
আইনত এগুলো নিষিদ্ধ।
একটি পরিসংখানে জানা যায়, আমাদের
দেশে চার হাজারেরও বেশি ইটভাটা
রয়েছে। দেড় হাজার ইটভাটা রয়েছে
রাজধানী ঢাকার আশপাশে। এসব ইটভাটা থেকে
বছরে ৩.০ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ্যাস দেশের বায়ুমণ্ডলে অবমুক্ত
হচ্ছে। তবে শুধু বায়ুদূষণই নয়, এসব
ইটভাটার জ্বালানি চাহিদা মেটাতে আমরা
ধ্বংস করছি মহামূল্যবান বনজ সম্পদকে।
কয়লা ও গ্যাসের তুলনায় জ্বালানি
হিসেবে কাঁচা কাঠ অনেক সস্তা ও সহজলভ্য
হওয়ায় নির্বিচারে বন কেটে উজাড়
করা হচ্ছে। প্রতিটি ইটভাটায় এক দফা
কাঁচা ইট পোড়াতে গড়ে ১৮ দিন সময়
লাগে। এক বছরে সর্বনিম্ন ১০ দফা ইট
পোড়ানো হয়। সে হিসাবে এক দফা ইট
পোড়াতে প্রতিটি খোলায় চার হাজার ৫০০
মণ ও ১০ দফায় ৪৫ হাজার মণ কাঠ লাগে।
ইটভাটায় জ্বালানি হিসেবে বেআইনিভাবে
কাঁচা কাঠ ব্যবহারে একদিকে যেমন
ধ্বংস হচ্ছে বনজ সম্পদ, অন্যদিকে
নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য। আর তাই এসব বিষয় বিবেচনা করে
১৯৮৯ সালে ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইন করা হয়। ১৯৯২ ও ২০০১ সালে আইনটি
সংশোধিত হয়।
লাইসেন্স ছাড়া ইটভাটা করা যাবে না
ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৮৯-এর
৪-এর ৩ (১) ধারায় বলা হয়েছে, লাইসেন্স ব্যতীত কোনো ব্যক্তি ইটের ভাটা
স্থাপন করতে পারবেন না। ইট
প্রস্তুত ও ইট পোড়াতেও পারবেন না। একই
ধারায় (২) উপধারায় বলা হয়েছে, এই লাইসেন্সের জন্য
নির্ধারিত বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত ফরমে যথাযথ ফি জমা দিয়ে জেলা প্রশাসকের
কাছে আবেদন করতে হবে।
লাইসেন্স দেওয়ার নিয়ম
ধারা ৬(৩)-এ বলা হয়েছে, জেলা
প্রশাসক কর্তৃক মনোনীত একজন প্রতিনিধি,
যিনি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নিম্নে
হবেন না, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা,
পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা বা যেখানে
পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা নেই, সেখানে বন কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট
এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান
সমন্বয়ে এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে
একটি তদন্ত কমিটি থাকবে। লাইসেন্সের
জন্য করা দরখাস্ত সংশ্লিষ্ট জেলা
প্রশাসক কর্তৃক উপধারা (৩)-এর অধীন গঠিত
তদন্ত কমিটির কাছে দরখাস্তে উল্লিখিত
বিষয়গুলোর সত্যতা সম্পর্কে সরেজমিনে
তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য
প্রেরণ করবেন। প্রতিবেদন পাওয়ার পর
জেলা প্রশাসক লাইসেন্স ইস্যু করবেন।
লাইসেন্সের মেয়াদ
ইট পোড়ানোর জন্য দেওয়া লাইসেন্স, সাত
বছরের জন্য বৈধ থাকবে। তবে ওই
মেয়াদের মধ্যে লাইসেন্স পাওয়া ব্যক্তি
যদি এই আইনের কোনো বিধান বা কোনো
বিধি বা লাইসেন্সে উল্লিখিত কোনো শর্ত
লংঘন করেন, তা হলে জেলা প্রশাসক ওই লাইসেন্স বাতিল করতে
পারবেন। তবে লাইসেন্স বাতিল করতে হলে যার লাইসেন্স বাতিল করা হবে তাঁকে
কারণ দর্শানোর সুযোগ দিতে হবে।
ইট পোড়ানোর নিষিদ্ধ এলাকা
ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইনে বলা হয়েছে, উপজেলা
সদরের সীমানা থেকে তিন
কিলোমিটার সংরতি, রতি, হুকুমদখল
বা অধিগ্রহণকৃত বা সরকারের কাছে ন্যস্ত
বনাঞ্চল,
সিটি করপোরেশন, মিউনিসিপ্যালিটি, আবাসিক
এলাকা ও ফলের বাগান থেকে
তিন কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে কোনো
ইটভাটা স্থাপন করার লাইসেন্স দেওয়া
যাবে না। এ আইন কার্যকর হওয়ার আগে ওই
সীমানার মধ্যে কোনো ইটভাটা স্থাপিত
হয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট লাইসেন্স গ্রহীতা, সরকার
কর্তৃক সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা এতদুদ্দেশ্যে
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে যথাযথ স্থানে ওই ইটখোলা স্থানান্তর
করবেন। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট লাইসেন্স বাতিল বলে গণ্য হবে।
ব্যাখ্যা
'আবাসিক এলাকা' অর্থ অন্যূন ৫০টি পরিবার বসবাস করে এমন
এলাকা এবং 'ফলের
বাগান'
অর্থ অন্যূন ৫০টি ফলদ বা বনজ গাছ আছে
এমন বাগানকে বোঝাবে।
জ্বালানি কাঠ দিয়ে ইট পোড়ানো নিষিদ্ধ
ধারা ৫-এ বলা হয়েছে,
ইট পোড়াতে জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করা
যাবে না।
শাস্তি : ইট পোড়ানো (নিয়ন্ত্রণ) আইনের
১২(৭) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো
ব্যক্তি এই আইনের কোনো বিধান বা কোনো
বিধি বা লাইসেন্সের কোনো শর্ত লঙ্ঘন
করলে তিনি অনধিক এক বছরের কারাদণ্ড বা
অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা
উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন এবং অপরাধ
বিচারকালে আদালত যদি এ সিদ্ধান্তে
উপনীত হন যে ধারা-৬-এর অধীন আটককৃত ইট ও
জ্বালানি কাঠ বাজেয়াপ্তযোগ্য, তা হলে আদালত ওই ইট ও
জ্বালানি কাঠ বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেবেন।
ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইন মেনে না চলা
শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তবে ইটভাটার
মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করার মতা কোনো
সাধারণ মানুষের নেই। আইনের ১১-এর
৬(১) ধরায় বলা হয়েছে, এই
আইনের কোনো ধারা লংঘন হয়েছে কি না তা নিরূপণ করার জন্য জেলা
প্রশাসক বা জেলা প্রশাসক কর্তৃক মতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা বন কর্মকর্তা বা পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, যার
পদমর্যাদা সহকারী বন সংরক/সমপর্যায়ের নিম্ন নয় বা উপজেলা পরিষদের
চেয়ারম্যান, কোনো প্রকার
নোটিশ ব্যতীত যেকোনো ইটেরখোলা পরিদর্শন
করতে পারবেন।
পরিদর্শনকারী কর্মকর্তার কাছে যদি
প্রতীয়মান হয় যে ইটের খোলায় পাওয়া
সব ইট এবং জ্বালানি কাঠ আটক করতে পারবেন, লাইসেন্স
ব্যতীত ইটের খোলা স্থাপন করা হয়েছে বা হচ্ছে, তা
হলে তিনি ইটের খোলায় পাওয়া সব ইট,
সরঞ্জামাদি এবং অন্যান্য মালামাল আটক
করতে পারবেন।
যাদের পদমর্যাদা সহকারী বন
সংরক/সমপর্যায়ের নিম্নে নয় বা উপজেলা
পরিষদের চেয়ারম্যানের লিখিত অভিযোগ
ব্যতীত কোনো আদালত এ আইনের অধীন কোনো
অপরাধ বিচারার্থে গ্রহণ করতে পারবেন না।
সাধারণ নাগরিকের মামলা করার মতা না
থাকায় ইটভাটার মালিকরা সংশ্লিষ্ট
কর্মকর্তাদের সন্তুষ্ট করে সাধারণ
মানুষের বিপর্যয়ের কথা চিন্তা না করে
ইট পোড়ানো (নিয়ন্ত্রণ) আইন লংঘন
করে চলছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন