Avgv‡`i
cwi‡ek †W¯‹: এক শ্রেণির
মানুষের সীমাহীন লোভের বলি হয়ে ঝিলপাড়ের ১২ জন মারা গেছেন। রাজধানীর মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার সেই ট্র্যাজেডির
পেছনে দখলদারদের লোভ ও স্বেচ্ছাচারিতার সঙ্গে যোগ
হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হীনতা ও ব্যর্থতা।
এ ধরনের অননুমোদিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণ চলতে থাকলে ভূমিকম্প ছাড়াই বড় ধরনের প্রাণহানি ঘটবে।
18 GwcÖj শনিবার পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) আয়োজিত মালিবাগ
চৌধুরীপাড়া
ট্র্যাজেডির দায় এবং ভবিষ্যৎ করণীq শীর্ষক
সংবাদ সম্মেলনে আলোচকেরা এ কথা বলেছেন। সকালে পবার
কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পবার এক বিজ্ঞপ্তিতে
এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত বুধবার মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার ঝিলের মধ্যে অননুমোদিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দেবে ১২ জন মারা যান। ভবন নির্মাণের সামগ্রিক পরিকল্পনার আওতায় এই ঘটনাটিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে আলোচকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ঝিলের জমি দখল করে অনুমোদনকারী প্রতিষ্ঠানের নাকের ডগায় আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দিন দিন মৃত্যুফাঁদটি তৈরি করা হয়েছে। এর আগেও ভবন ধসে পড়া বা হেলে পড়া ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। সেসব ঘটনায় মামলা হলেও শাস্তির কোনো নজির নেই কোথাও। কাজেই বলতে হবে, দায়িত্ব হীনতা ও বিচারহীনতার পরিণামই মালিবাগসহ একের পর এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, ঝিলপাড়ে প্রতি ঘরে পাঁচ থেকে সাতজনের বসবাস। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কতিপয় ব্যক্তি ঝুঁকিপূর্ণ এসব বাড়ি তুলে ভাড়া দিয়েছেন। দুই বছর আগে থেকে এখানে টিনের বাড়ি উঠছে। এখানে সরকারি খাসজমির পাশাপাশি ব্যক্তিমালিকানার জমিও আছে। কোনো কোনো মালিক নিজের জমির পাশাপাশি তিন-চার গুণ জমি দখল করেছেন বলেও অভিযোগ আছে।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের (নাসফ) সভাপতি হাফিজুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, নির্বাহী সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সোবহান, নাসফের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, মডার্ন ক্লাবের সভাপতি আবুল হাসনাত প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সে জন্য মোট ১০টি দাবি জানানো হয়েছে।
গত বুধবার মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার ঝিলের মধ্যে অননুমোদিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দেবে ১২ জন মারা যান। ভবন নির্মাণের সামগ্রিক পরিকল্পনার আওতায় এই ঘটনাটিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে আলোচকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ঝিলের জমি দখল করে অনুমোদনকারী প্রতিষ্ঠানের নাকের ডগায় আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দিন দিন মৃত্যুফাঁদটি তৈরি করা হয়েছে। এর আগেও ভবন ধসে পড়া বা হেলে পড়া ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। সেসব ঘটনায় মামলা হলেও শাস্তির কোনো নজির নেই কোথাও। কাজেই বলতে হবে, দায়িত্ব হীনতা ও বিচারহীনতার পরিণামই মালিবাগসহ একের পর এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড ঘটে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, ঝিলপাড়ে প্রতি ঘরে পাঁচ থেকে সাতজনের বসবাস। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কতিপয় ব্যক্তি ঝুঁকিপূর্ণ এসব বাড়ি তুলে ভাড়া দিয়েছেন। দুই বছর আগে থেকে এখানে টিনের বাড়ি উঠছে। এখানে সরকারি খাসজমির পাশাপাশি ব্যক্তিমালিকানার জমিও আছে। কোনো কোনো মালিক নিজের জমির পাশাপাশি তিন-চার গুণ জমি দখল করেছেন বলেও অভিযোগ আছে।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের (নাসফ) সভাপতি হাফিজুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, নির্বাহী সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সোবহান, নাসফের সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, মডার্ন ক্লাবের সভাপতি আবুল হাসনাত প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সে জন্য মোট ১০টি দাবি জানানো হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন